সুনামগঞ্জ , শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫ , ২০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সীমান্তে তৎপর বিজিবি : এক বছরে ৪২ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ সুপ্তপ্রতিভা খেলাঘর আসরের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত জামালগঞ্জে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির শীতবস্ত্র বিতরণ ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি শাহ আবদুল করিম লোক উৎসব আলোকিত সুনামগঞ্জ মানবিক সংগঠনের বৃত্তি বিতরণ মধ্যনগরে ৭৯ বস্তা চিনি ও নৌকা জব্দ ধর্মপাশায় মাছ লুটের ঘটনায় মামলা ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থায় শ্রমিক-মালিকের কোনো বৈষম্য থাকবে না : জেলা জামায়াত আমীর ধান-চাল সংগ্রহ সংক্রান্ত অগ্রগতি পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত গাঁজা-ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৪ সীমান্তে ২ ভারতীয় নাগরিক আটক হাওরে বোরো আবাদের ধুম সংস্কার হচ্ছে ছাতক-সিলেট রেলপথ জামালগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উদযাপন জাতীয় পার্টির ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত দেশের প্রত্যেকটা আন্দোলন-সংগ্রামকে সফল করেছে ছাত্রদল পাথারিয়া ইউপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বিশ্বম্ভরপুরে বিএনপি’র আনন্দ মিছিল মাইজবাড়িতে ‘ভাইয়াপি রোয়া উৎসব’ বছরের প্রথম দিনে মিলেনি নতুন বই খালি হাতে ফিরেছে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী

সংবাদ প্রকাশে ও বাস্তবিকতায় সমান্তরাল সুনামকণ্ঠ

  • আপলোড সময় : ০১-০১-২০২৫ ০১:০৫:০৩ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০১-২০২৫ ০১:০৫:০৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ প্রকাশে ও বাস্তবিকতায় সমান্তরাল সুনামকণ্ঠ
তৈয়বুর রহমান প্রেক্ষাপট যখন দৈনিক সুনামকণ্ঠ তখন একটু শুরু থেকেই শুরু করতে হয়। দৈনিক সুনামকণ্ঠ পরিবারের সাথে অনেক মানুষের সখ্যতা ও নিবিড় সম্পর্ক। সুনামকণ্ঠের সাথে সুধীজনের সম্পর্কের এই প্রেক্ষাপটও ভিন্ন ভিন্ন। আমার দিক থেকেও ভিন্নই হবে। শহর থেকে শুরু করে জেলার বারো উপজেলার লাখো মানুষের হৃদয়ে স্ব-মহিমায় জায়গা করে নিয়েছে দৈনিক সুনামকণ্ঠ। সুনামকণ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে ভিন্নধর্মী বলেই হয়তো এই পত্রিকার প্রতি মানুষের আলাদা টান। আমরা জানি, স্বাভাবিক কিছু পত্রিকায় ছাপা হয়না। যা স্বাভাবিক নয়, অথচ আমাদের চারপাশে অনবরত ঘটছে সেগুলোই মূলত খবর হিসেবে গণ্য হয়। কেননা এই বিষয়গুলোর প্রতি মানুষের জানা ও বোঝার তীব্র আকাক্সক্ষা কাজ করে বলেই এগুলো বিশেষ কিছু বা খবর হিসেবে আখ্যায়িত। আর যারা একটি নির্দিষ্ট যোগ্যতার মাপকাঠিতে এই সব খবরগুলো বিভিন্ন মাধ্যমে তুলে ধরেন তাঁদের আমরা সাংবাদিক বলি। সংবাদের রয়েছে প্রেস এবং ইলেকট্রনিক মাধ্যম। যেখানে ইলেকট্রনিক মিডিয়া বলতে বিভিন্ন টিভি চ্যানেল এবং বর্তমানে বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্মগুলোকে বুঝি সেখানে প্রেস মিডিয়া বলতে আমরা দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক কিংবা ত্রৈমাসিক পত্রিকাকেই বুঝে থাকি। তবে সাহিত্য পত্রিকাগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পাক্ষিক, মাসিক ও ত্রৈমাসিক হয়ে থাকে। খবরের কাগজ হয় দৈনিক কিংবা সাপ্তাহিক। অনেক দৈনিক কাগজ প্রথম দিকে বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে সাপ্তাহিকভাবে পথ চলতে শুরু করে। সুনামকণ্ঠের জার্নিটাও ২০০১ সালের ১৩ জুলাই শুরু হয়েছিল সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসেবে। বিভিন্ন কারণে সাপ্তাহিক সুনামকণ্ঠের পথ চলা বন্ধুর হলেও পত্রিকাটির প্রকাশক ও স¤পাদক বিজন সেন রায়ের বিচক্ষণতার কারণে একদিনের জন্যেও প্রকাশনা বন্ধ থাকেনি। ২০০১ সালের ১৩ জুলাই থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নিয়মিতভাবেই এই পত্রিকা বের হয়। সব জায়গাতেই হেড অফ দ্যা অফিস বলে কিছু থাকে। প্রতিষ্ঠান চালানোর জন্য একজন টেকসই ও যোগ্য মানুষ প্রয়োজন। বিজন সেন রায় সেরকম একজন ব্যক্তি। তাঁর সম্পর্কে সুনামগঞ্জের সবাই জানেন। তিনি সর্বজন শ্রদ্ধেয়। প্রকাশনার শুরু থেকেই পাঠকপ্রিয়তা বেড়ে যায় পত্রিকাটির। সুনামকণ্ঠের বড় সফলতা এটি। সত্য প্রকাশ এবং একের পর এক বস্তুনিষ্ঠ সংবাদই হচ্ছে সুনামকণ্ঠের কারিশমাটিক কোয়ালিটি। আর এই কোয়ালিটির ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সুনামকণ্ঠের সুনাম চারদিকে ছড়িয়ে যায়। দূরদর্শী সম্পাদক পত্রিকার পরিসর বাড়ানোর জন্য চিন্তা করেন। এ বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতা করেন সুনামগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী পত্রিকার পৃষ্ঠপোষক মো. জিয়াউল হক। ইতোমধ্যে পাঠকপ্রিয়তা ও মানুষের ভালোবাসা অর্জন করে সুনামকণ্ঠ। শহরে গড়ে উঠে সুনামকণ্ঠ পাঠক ফোরাম। ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি সাপ্তাহিক থেকে দৈনিকে উত্তীর্ণ হয় সুনামকণ্ঠ পত্রিকা। আমি তখন অনার্সে পড়ি। একবার সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে পুকুরপাড়ে বসে আছি। কিছু তরুণ-তরুণী আমার কাছে গেল। হাতে মিষ্টির কার্টন এবং পত্রিকা। একজন হাত বাড়িয়ে মিষ্টি দিয়ে বলল, সুনামকণ্ঠ পাঠক ফোরামের পক্ষ থেকে মিষ্টি খান ভাই। আজ সুনামকণ্ঠের বর্ষপূর্তি। মিষ্টির চেয়ে পত্রিকার প্রতি আমার বেশি টান অনুভব হল। আমি আগ্রহের সাথে এক কপি পত্রিকা নেই। দৈনিক সুনামকণ্ঠের উপরে ছোট ফন্টে লেখা ‘সত্য প্রকাশে দ্বিধাহীন’। পাঠকদের বই কিংবা পত্রিকা পড়ে সেটি অন্ধের মত বিশ্বাস করা উচিত না। একটা বিচারিক মানদ-ে ফেলে নিজের বিবেক বুদ্ধি ও বাস্তবতার নিরিখে পরখ করে দেখাটাই আমি সমীচীন মনে করি। পত্রিকার গেটআপ খুবই সুন্দর তবে প্রকৃত অর্থে ‘সত্য প্রকাশে দ্বিধাহীন’ কি-না সেটাই দেখার বিষয়। তবে সেটি একদিনে বোঝা বা আঁচ করে নেয়া সম্ভব নয়। আমি নিয়মিত শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরিতে যেয়ে জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা পড়ি। কিন্তু ঐ সময়টাতে জাতীয় পত্রিকার চেয়ে স্থানীয় পত্রিকার খবরের শিরোনামগুলো আমাকে দারুণভাবে মোহিত করতো। সংগত কারণে আমি দৈনিক সুনামকণ্ঠের পাশাপাশি সুনামগঞ্জের আরো কিছু পত্রিকা পড়তাম নিয়মিত। পত্রিকার প্রথম ও শেষ পাতার শিরোনাম এবং ভেতরের পাতাগুলোতে বাকি অংশ খুব সময় নিয়ে পড়তাম। ধারাবাহিকভাবে অনেক দিন পড়ার পর মনে হলো দৈনিক সুনামকণ্ঠ একটি অনন্য পত্রিকা। মানে ও গুণে আলাদা। বাংলাদেশে অনেক জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকা আছে যেখানে পত্রিকার স্লোগানের সাথে বাস্তবতার মিল নেই। তারা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড মেইনটেইন করে, পত্রিকা চালানোর ক্ষেত্রেও পক্ষপাতদুষ্টের পরিচয় বহন করে। প্রকৃত অর্থে মিডিয়াগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ফায়দাপ্রাপ্তির মোহে সত্যের খোলসে মিথ্যা চর্চা করে বেড়ায়। সমাজের বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে একই প্রবণতা। সাধুর নিশান দেখিয়ে চুরি করার মত অবস্থা যেখানে সর্বত্র বিরাজমান সেখানে দৈনিক সুনামকণ্ঠের সংবাদ ও বাস্তবিকতার প্যারালাল (সমান্তরাল) ও বিরামহীন এই পথচলা দৈনিক সুনামকণ্ঠকে জেলার মানুষের কাছে দিয়েছে অনন্যতা এবং ভিন্ন মাত্রা। অনেক পত্রিকার সাথে দৈনিক সুনামকণ্ঠের ফারাক এখানেই। আর এ সত্যটা বোঝার পর থেকেই দৈনিক সুনামকণ্ঠ আমার প্রিয় পত্রিকা। আমার জানামতে, দ্বিধাহীনভাবে সত্য সংবাদ তুলে ধরার জন্য দৈনিক সুনামকণ্ঠের বিরুদ্ধে তিন বার মামলা হয়েছে। এই ৩টি মামলাতে সুনামকণ্ঠ পরিবারকে অনেকটা বেগ পোহাতে হলেও অবশেষে সত্যের জয় হয়। সুনামকণ্ঠ মামলাতে জিতে যায়। আর এটাই সুনামকণ্ঠের বৈশিষ্ট্য। পত্রিকা পড়তে পড়তে লক্ষ্য করি, মাঝে মাঝে সাহিত্যপাতাও বের হয় যেখানে কবিতা, ছোটগল্প, সমসাময়িক বিষয় কিংবা প্রবন্ধও রয়েছে। একবার আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের উপর লেখা আমার একটি প্রবন্ধ পত্রিকার মেইলে পাঠিয়েছিলাম। সম্পাদকের সাথে তখন আমার পরিচয় নেই। দেখলাম পত্রিকার ওয়েব সাইটে লেখাটি প্রকাশ করেছে। আমিতো খুব খুশি। অবশ্য এর আগেও লিটল ম্যাগ এবং সাহিত্য পত্রিকায় লিখেছি। পরদিন সকালে পত্রিকা সংগ্রহ করেছি। তখন মনে হল স¤পাদককে কৃতজ্ঞতা জানাতে হবে। আমি অফিসে গেলাম ১০টার দিকে। গিয়ে দেখি একজন লোক চশমা পরা, গোলগাল চেহারা, পত্রিকার পাতায় চোখ বুলাচ্ছেন। আমি আদাব দিয়ে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করি। তিনি বললেন- চিনলাম না। আমি বললাম এই পত্রিকা কবি কাজী নজরুল ইসলামকে নিয়ে আমার লেখা একটি প্রবন্ধ ছেপেছে। আমি স¤পাদক মহোদয়কে কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছি। তিনি বসতে বললেন, আর অফিসের সাপোর্ট স্টাফকে চা ও ভালো বিস্কুট নিয়ে আসতে বললেন। আলাপচারিতায় পারস্পরিক পরিচয় এবং একটা সুন্দর সম্পর্ক হয়ে গেল। জেলায় সুনামকণ্ঠ পাঠক ফোরামের পাশাপাশি রয়েছে সুনামকণ্ঠ সাহিত্য পরিষদ। প্রকৃত অর্থে দৈনিক সুনামকণ্ঠকে উপজীব্য করে অনেক তরুণ ও তরুণীরা এখন লেখক হিসেবে খুবই বিচক্ষণ হয়ে উঠেছেন। অনেকেই এখন জাতীয় পত্র-পত্রিকাতে কলাম লিখেন। একদিন সুনামগঞ্জ সাহিত্য সংসদ গণপাঠাগারের সভাপতি তরুণ কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক শেখ একেএম জাকারিয়ার আলাপচারিতা থেকে জানতে পারি প্রথম সারির অনেকগুলো জাতীয় পত্রিকাতে লেখার পেছনে দৈনিক সুনামকণ্ঠ ও সুনামকণ্ঠের প্রকাশক ও স¤পাদক বিজন সেন রায়ের ভূমিকা অগ্রগণ্য। এরকম আরো অনেকেই রয়েছেন। শুধু কি তাই, সুনামকণ্ঠ পত্রিকার হাত ধরে অনেকেই এখন পরিপক্ক সাংবাদিক। প্রকৃত অর্থে, সুনামকণ্ঠ বলতে আমরা স¤পাদক বিজন সেন রায়কেই বুঝি। বিজন সেন রায় এমন একজন ব্যক্তি যাকে অল্পকথায় বর্ণনা করা অনেক কঠিন। সুনামকণ্ঠের সফলতার পরতে পরতে তাঁর শ্রম মাখা। না হলে সুনামকণ্ঠ আজ জেলার সর্বসাধারণের আস্থা ও নির্ভরতার দৈনিকে পরিণত হতনা বলে আমার উপলব্ধি। সম্পাদক বিজন সেন রায় আপাদমস্তক একজন শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সাহিত্যমনা ব্যক্তি। কবি ও লেখকদের পরম বন্ধু তিনি। তিনি কেবল একজন স¤পাদক নন; একজন পুরোদস্তুর সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক। সুনামগঞ্জ জেলা খেলাঘরের সভাপতি তিনি। উনার আমন্ত্রণেই আমি হাওর বাঁচাও আন্দোলন, সুনামগঞ্জ জেলা শাখার প্রচার স¤পাদক হিসেবে বিগত ৩ বছর ধরে কাজ করে আসছি। বিজন সেন রায় হাওর বাঁচাও আন্দোলন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ স¤পাদক। আমরা জানি, সুনামগঞ্জের একটি সমৃদ্ধ বৈশাখী রয়েছে। বাংলাদেশের বড় বড় হাওরগুলো এই জেলায়। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সুনামগঞ্জের হাওরে উৎপাদিত ধান একটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। ভৌগোলিক অঞ্চলগত দিক থেকে সুনামগঞ্জের অবস্থান মেঘালয়ের পাদদেশীয় অঞ্চলে হওয়ায় প্রতিবছরই এখানে বন্যার আশঙ্কা থাকে। ২০১৭ সালে আগাম বন্যায় ফসল হানি হলে হাওর বাঁচাও সুনামগঞ্জ বাঁচাও আন্দোলন নামে যে সংগঠন প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তার নেপথ্যে ও সম্মুখ্যে যারা একনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন তাদের মধ্যে বিজন সেন রায় অন্যতম। ২০১৭ সালে আগাম বন্যায় ফসলহানি হলে সরকারকে টনক নড়াতে সক্ষম হয়েছিল এই সংগঠনটি। এরপর থেকেই হাওরের বোরো ফসল রক্ষায় বেড়িবাঁধ নির্মাণে সরকার প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে থাকে। সরকারের এই টাকা পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং প্রশাসনের অসাধু কর্তারা সঠিকভাবে বাঁধের কাজে না লাগিয়ে ভাগাভাগি করে খাওয়ার পায়তারা করেন প্রতিবছর। এই বিষয়টি নিয়ে সুনামগঞ্জের সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে স্থানীয় দৈনিক হিসেবে সবচে বেশি ভূমিকা দৈনিক সুনামকণ্ঠ পত্রিকার। আর এভাবেই দৈনিক সুনামকণ্ঠ হয়ে উঠে হাওরপাড়ের খেটে খাওয়া মানুষের পরম বন্ধু, তেমনি স¤পাদক বিজন সেন হয়ে উঠেন সাধারণ জনগণের আশার বাতিঘর। [লেখক: সাংবাদিক, দৈনিক ভোরের আকাশ, হাওড় বার্তা; সাধারণ সম্পাদক, সুনামগঞ্জ সাহিত্য সংসদ গণপাঠাগার]

নিউজটি আপডেট করেছেন : SunamKantha

কমেন্ট বক্স
সুপ্তপ্রতিভা খেলাঘর আসরের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

সুপ্তপ্রতিভা খেলাঘর আসরের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত